এনিমেল ল্যাব হোম | প্রকল্প | জনবল | প্রকাশনা | যোগাযোগ |
এনিমেল বায়োটেকনোলজি, বায়োটেকনোলজির এমন এক বিস্তৃত কৌশল যার মাধ্যমে প্রাণি ও প্রাণি খাদ্যের কৌলিক উন্নয়ন, প্রাণির প্রতিষেধক টীকা পদ্ধতির উন্নয়ন ও নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন, রোগ শনাক্তকরন পদ্ধতির উন্নয়ন ও নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন ইত্যাদি করা হয়। তাছাড়াও ক্লোনিং এবং জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং মানুষের ক্ষেত্রে বিতর্কিত হলেও এই কৌশল এনিমেল বায়োটকনোলজির সাথে ক্রমশই অংগাঅঙ্গি ভাবে জড়িত হয়ে পড়ছে। পশুপাখি ও প্রাণি থেকে আমরা দুধ, মাংস ও ডিম পাই। স্বল্প আয়ের কৃষক ও ভূমিহীনদের জন্য এটি একটি কর্ম সংস্থানেরও উৎস। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি নবীনতম রাষ্ট্র যা ১৯৪৭ সালে ইন্ডিয়া পাকিস্থান বিভাগের পূর্ব পর্যন্ত ব্রিটিশদের অধীনে ছিল। পরে এটি একটি রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে পাকিস্থান থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে। অদ্ভূদয়ের পর থেকেই এদেশের প্রাণি বিজ্ঞানীরা মানুষের প্রাণিজ আমিষের ঘাটতি পূরণের লক্ষে কাজ করে যাচ্ছে। এখনো লক্ষে পৌঁছতে পারেনি। আমাদের মাথাপিছু প্রাণীজ প্রাণিজ আমিষের প্রাপতার পরিমাণ এখনো ৪০%। উদাহরণ স্বরূপ, জাতীয় স্বাস্থ্য নীতি অনুসারে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের প্রতিদিনের খাবারে ২৫০ মিলি দুধ থাকা দরকার কিন্তু আমরা গড়ে প্রতিদিন ৪২ মিলি দুধ পেয়ে থাকি যা প্রাপ্যতার একপঞ্চমাংশ দেশীয় ও উন্নত জীবপ্রযুক্তি কৌশল ব্যাবহারের করে প্রাণির উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রাণিজ আমিষের এই ঘাটতি পূরণের লক্ষে কাজ করে যাচ্ছে এনআইবি’র এনিমেল বায়োটকনোলজি বিভাগ।
বিভাগের লক্ষ্য:
গবেষণার ক্ষেত্র সমূহঃ
বিভাগের অর্জন:
ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনাঃ