প্রশিক্ষণ হোম | প্রশিক্ষণের ধরণ | প্রশিক্ষণের সুফল | যেভাবে সুযোগ পাবেন | এনআইবি পরিদর্শন | জনসচেতনতা | অর্জন | যোগাযোগ |
বাংলাদেশ আধুনিক জীবপ্রযুক্তির দোরগোড়ায় প্রবেশ করছে। সরকার বিগত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশে জীবপ্রযুক্তির প্রসারের উপর অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে। জীবপ্রযুক্তির প্রসারের নিমিত্ত সরকার ১৯৯৯ সালে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি (এনআইবি) প্রতিষ্ঠা করে। তাছাড়া, বিভিন্ন সরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে জীবপ্রযুক্তি সংক্রান্ত গবেষণা জোরদার করার লক্ষ্যে জীবপ্রযুক্তি বিভাগ চালু করা হয়। দেশে তরূণ জীবপ্রযুক্তিবিদ তৈরীর লক্ষ্যে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বায়োটেকনোলজি এন্ড জ়েনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ চালু করা হয়। উপরন্তু, বেসরকারি উদ্যোক্তাগণ ইতোমধ্যে কিছু বায়োটেক পণ্য বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনের জন্য ‘বায়োটেক ল্যাব’ প্রতিষ্ঠা করেছে। জীবপ্রযুক্তি একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি ক্ষেত্র যা বহু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। জীবপ্রযুক্তির উন্নয়ন ও এর প্রয়োগের প্রধান বাধা নিহিত জনবল বা মানবসম্পদ উন্নয়নের উপর। তাই, এনআইবি মানবসম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে ছাত্র/ছাত্রী এবং পেশাজীবীদের জন্য জীবপ্রযুক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষণ কোর্সের আয়োজন করে আসছে। এনআইবিতে বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধাদি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী দেশ এবং বিদেশ থেকে আগত পরিদর্শকগণদের মাঝে তথ্য উপস্থাপন করা হচ্ছে। তাছাড়া জীবপ্রযুক্তি ও জীনপ্রকৌশলের সম্ভাবনা নিয়ে ছাত্রছাত্রী, শিক্ষাবিদ, গবেষক, নীতিনির্ধারক, ভোক্তা, এবং অংশীজনদের সচেতন করার লক্ষ্যে এ বিভাগ বিভিন্ন জনসচেতনামূলক কার্যক্রমেরও আয়োজন করে থাকে।
উদ্দেশ্য
সহযোগিতা চুক্তি
প্রশিক্ষণ বিষয়ে পারষ্পরিক সহযোগিতা আদান-প্রদানের উদ্দেশ্যে বিগত ১৮ই জুলাই, ২০১৩ খ্রি. তারিখে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন ও ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি এর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
কর্মপরিকল্পনা