সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৯ অক্টোবর ২০২৪
ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের জেনেটিক বৈচিত্র পর্যবেক্ষণ এবং উৎপাদন, পুনঃউৎপাদন ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টিকারী বৈশিষ্ট্যের উন্নয়নের জন্য জেনেটিক মার্কার উদ্ভাবন
দেশে বিদ্যমান প্রাণিসম্পদ সমূহের মধ্যে ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দেশের সর্বত্রই এই ছাগল পাওয়া যায়। এই জাতের ছাগলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে যেমন এরা নিম্নমানের খাদ্য খেয়ে উন্নত মানের মাংস ও চামড়া উৎপাদন করে, অধিক বাচ্চা দেয়, এদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অধিক। এদের মধ্যে একক ধরনের কিছু জেনেটিক বৈশিষ্ট্য আছে যা প্রাণির স্বাস্থ্য ও জাত উন্নয়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । কিন্তু এই বৈশিষ্ট্যগুলো অঞ্চল ও প্রাণিভেদে ভিন্নতর হয় । ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের এই বৈশিষ্ট্যসমূহের ভিন্নতা পর্যবেক্ষণ ও যে সমস্থ জেনেটিক মার্কার দিয়ে এই বৈশিষ্ট্যগুলো নিরূপিত হয় তা নির্ণয়ের জন্যই এই প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়েছে।
চলমান কার্যক্রমঃ
- ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল নির্বাচন, বাহ্যিক বৈশিষ্ট্যগত তথ্য সংগ্রহ, রক্ত নমুনা সংগ্রহ, জেনোমিক ডিএনএ পৃথকীকরণ ও ডিএনএ পুল তৈরি, ইলেকট্রোফোরেসিস, জীন শনাক্তকরণ, প্রাইমার ডিজাইন, পিসিআর, সিকোয়েন্সিং, এসএনপি মার্কার সনাক্তকরণ।
- দেশের বিভিন্ন অঞ্চল যেমন সাভার, নাটোর, বগুড়া, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ এবং বান্দরবন হতে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের রক্তনমূনা সংগ্রহ করে প্রাণির মলিকুলার শ্রেণীবিন্যাস সম্পর্কিত জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) এর নির্দেশনা অনুসারে ১১ টি মাইক্রোস্যাটেলাইট প্রাইমার দিয়ে জেনেটিক ভিন্নতা পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে।