ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব বায়োটেকনোলজি তে মাষ্টার্স এবং এমফিল ও পিএইচডি পর্যায়ে থিসিসের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার নীতিমালা: এই পাতায় এসংক্রান্ত নীতিমালা ও আবেদন পদ্ধতির বিস্তারিত তথ্য দেয়া হয়েছে। বর্তমানে ঘোষিত সুযোগসমুহ সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন। এছাড়া অন্যান্য সুযোগের তথ্য পেতে সংশ্লিষ্ট বিভাগের বিজ্ঞানীদের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
এমএস/এমএসসি থিসিসের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার নীতিমালা |
আধুনিক জীবপ্রযুক্তি মাধ্যমে কৃষি, চিকিৎসা, পরিবেশ এবং শিল্প ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনার মাধ্যমে আমাদের জীবনমান উন্নয়নে বিষেষ ভুমিকা পালন করছে। অত্যন্ত কার্যকরী ও সম্ভাবনাময় একটি প্রযুক্তি হিসেবে বাংলাদেশে জীবপ্রযুক্তির প্রসারে বিভিন্ন কার্যক্রম ইতোমধ্যে গৃহীত হয়েছে। দেশে জীবপ্রযুক্তি সংক্রান্ত গবেষণা জোরদারকরণ ও বিশেষায়িত জনবল তৈরীর লক্ষ্যে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে জীবপ্রযুক্তি ও জ়েনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ চালু করা হয়েছে। আমাদের দেশে জীবপ্রযুক্তির উন্নয়ন ও এর প্রয়োগের উপযুক্ত গবেষণা সুবিধা ও দক্ষ জনবল অন্যতম প্রধান বাধা। এছাড়া জীবপ্রযুক্তি গবেষণা অনেক ক্ষেত্রেই বেশ ব্যয়বহুল। এজন্য ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি এর আধুনিক ভৌত ও অবকাঠামোগত সুযোগসুবিধা এবং দক্ষ বিজ্ঞানীদের কাজে লাগিয়ে বছরজুড়ে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের থিসিসের (এমএসসি) সুযোগ দিয়ে থাকে। ছাত্র-ছাত্রী ও তাদের সংশ্লিষ্ট মেন্টরদের গবেষণাকর্মের ব্যবস্থাকরণের প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি তৈরী ও গবেষণায় অবদানকে যথার্থভাবে স্বীকৃতি দেবার লক্ষ্যে এই নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে যা সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য অনুসরণ করা আবশ্যক।
আবশ্যকীয় শর্তাবলী:
১. আবেদনকারী ছাত্র/ছাত্রীর স্নাতক পর্যায়ে ন্যুনতম সিজিপিএ ৩.২৫ (৪.০ স্কেলে) থাকতে হবে।
২. এনআইবি’তে কমপক্ষে ছয় মাস পূর্ণকালীন গবেষণা কাজে অংশ নিতে হবে।
৩ (ক). এনএইবি’র গবেষণা কার্যক্রমের আওতায় থিসিস করলে এনআইবি’র একজন গবেষককে ‘সুপারভাইজার’ অথবা ‘রিসার্চ সুপারভাইজার’ হিসেবে গণ্য করতে হবে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট একজন শিক্ষক ‘সুপারভাইজার’, ‘একাডেমিক সুপারভাইজার’ অথবা কো-সুপারভাইজার হিসেবে ভুমিকা পালন করতে পারবেন।
৩ (খ). কোনো থিসিস প্রজেক্ট এর অংশবিশেষ এনআইবি’তে করা হলে আলোচনা সাপেক্ষে এনআইবি’র সংশ্লিষ্ট গবেষককে ‘সুপারভাইজার’ অথবা ‘রিসার্চ সুপারভাইজার’ অথবা ‘কো-সুপারভাইজার’ হিসেবে গণ্য করতে হবে। এরূপ ক্ষেত্রে এনআইবি’তে গবেষণার সময়কাল আলোচনা সাপেক্ষে প্রয়োজন অনুসারে নির্ধারণ করা হবে।
৫. এনআইবি’তে সম্পন্নকৃত পূর্ণকালীন গবেষণা থেকে উদ্ভুত ফলাফল, উৎপন্ন দ্রব্যাদি অথবা পদ্ধতি এনআইবি’র স্বত্বাধিকারে থাকবে।
৬. পূর্ণকালীন থিসিস গবেষণালব্ধ ফলাফল কোনো বৈজ্ঞানিক জার্নাল, বই বা কনফারেন্স প্রোসিডিংস্ এ প্রকাশের এবং/বা উপস্থাপনের ক্ষেত্রে তা কেবল এনআইবি’র সংশ্লিষ্ট সুপারভাইজরের মাধ্যমে হতে হবে।
৭. এনআইবি’তে আংশিক করা কোনো থিসিস প্রজেক্ট এর ফলাফল কোন বৈজ্ঞানিক জার্নাল, বই বা কনফারেন্স প্রোসিডিংস্ এ প্রকাশ করার ক্ষেত্রে এনআইবি’র সংশ্লিষ্ট ‘কো-সুপারভাইজার’ কে তা জানাতে হবে এবং লেখক হিসেবে তার নাম অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৮. সম্পন্ন হবার পর বাধাইকৃত থিসিসের ৩ কপি ও সফটকপি (এডিটেবল ফরম্যাট যেমন: doc(x), ppt(x), odt) এনআইবি’র সংশ্লিষ্ট সুপারভাইজার/কো-সুপারভাইজরের মাধ্যমে এনআইবি প্রশাসনে জমা দিতে হবে।
যোগাযোগ পদ্ধতি
ধাপ-১: আগ্রহী ছাত্র/ছাত্রী যে বিষয়ে থিসিস করতে চান সেই বিষয়ে গবেষণা করেন এনআইবি’র এমন একজন গবেষকের (সম্ভাব্য সুপারভাইজার) সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
ধাপ-২: উক্ত গবেষকের সম্মতিক্রমে যথাযথভাবে পূরণকৃত এক সেট আবেদন পত্র তাঁর (প্রস্তাবিত সুপারভাইজরের) কাছে পাঠাতে হবে।
ধাপ-৩: প্রস্তাবিত সুপারভাইজার স্বাক্ষর করে উক্ত আবেদনপত্র এনআইবি প্রশাসনে দাখিল করবেন।
ধাপ-৪: এনআইবি অফিস থেকে অনুমোদিত হলে সংশ্লিষ্ট ছাত্র/ছাত্রী তার থিসিসের কাজ শুরু করতে পারবেন।
যে সমস্ত ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে (সেট)
১. নির্ধারিত আবেদন পত্র (ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন)
২. এনআইবি মহাপরিচালক বরাবর লেখা বিভাগীয় চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত কভার লেটার (বাংলায় নমুনা কভার লেটার ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন অথবা ইংরেজিতে)
৩. এক কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি
৪. স্নাতকের ট্রান্সক্রিপ্ট/মার্কশীটের ফটোকপি
আবেদনপত্র পূরণের নির্দেশনা
আবেদন পত্রটি A4 সাইজের এক পৃষ্ঠায় প্রিন্ট করতে হবে। এটি বাংলা Nikosh ফন্ট ব্যবহার করে তৈরী করা হয়েছে। যথাযথভাবে দৃশ্যমান হবার জন্য কম্পিউটারে Nikosh ফন্ট ইন্সটলড থাকা দরকার। Nikosh ফন্টটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। আবেদন পত্রটি যথাযথভাবে পূরণের জন্য নির্দেশনা ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। প্রয়োজনে সুপারভাইজারের সাথে পরামর্শ করা যেতে পারে।
সুপারভাইজারের যোগ্যতা
১. সুপারভাইজার হিসেবে ভুমিকা পালন করতে হলে পিএইচডি ডিগ্রী অথবা বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে ন্যুন্যতম ৪ বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। একই সাথে স্বীকৃত কোনো বৈজ্ঞানিক জার্নালে First author হিসেবে কমপক্ষে একটি প্রকাশনা থাকতে হবে।
২. কো-সুপারভাইজার হতে হলে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে ন্যুন্যতম ২ বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
৩. এনআইবি’র কোনো গবেষণা কার্যক্রমের আওতায় থিসিস করলে এনআইবি থেকে কেবল একজন সুপারভাইজার হতে পারবেন।
৪. একইসাথে একজন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ১ জন, উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ২ জন, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ২ জন ও প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ৩ জন ছাত্র/ছাত্রীর থিসিস তত্ত্বাবধান করতে পারবেন। তবে কোন ছাত্র/ছাত্রীর শেষ পর্যায় ও পরবর্তী ছাত্রছাত্রীদের শুরু করার মধ্যে অন্তর্বতীকালীন সময়ে এই সংখ্যা শিথিল করা যেতে পারে।
এমফিল/পিএইচডি গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার নীতিমালা |
জীবপ্রযুক্তির ফলপ্রসূ ব্যবহারের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। জীবপ্রযুক্তির জ্ঞান কাজে লাগিয়ে টেকসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনের জন্য এ সংক্রান্ত গবেষণা জোরদারকরণ ও বিশেষায়িত জনবল তৈরীর লক্ষ্যে উচ্চতর গবেষণার বিকল্প নেই। এজন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যাল হতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রী দেয়া হচ্ছে। তবে উপযুক্ত গবেষণা সুবিধা ও দক্ষ তত্ত্বাবধায়কের স্বল্পতা উচ্চতর গবেষণার পথে অন্যতম প্রধান বাধা। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি সরাসরি এমফিল/পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করে না। তবে এই প্রতিষ্ঠানের আধুনিক গবেষণাসুবিধা এবং দক্ষ বিজ্ঞানীদের কাজে লাগিয়ে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এমফিল/পিএইচডিতে গবেষণারত/অধ্যয়নরতদের এমফিল/পিএইচডি’র গবেষণা কাজ সম্পন্ন করার সুযোগ দিয়ে থাকে। ছাত্র-ছাত্রী ও তাদের সংশ্লিষ্ট মেন্টরদের গবেষণাকর্মের ব্যবস্থাকরণের প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি তৈরী ও গবেষণা অবদানকে যথার্থভাবে স্বীকৃতি দেবার লক্ষ্যে এই নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে যা সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য অনুসরণ করা আবশ্যক।
শর্তাবলী
১. প্রস্তাবিত এমফিল/পিএইচডি প্রোগ্রামে এনআইবি’র সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীকে সুপারভাইজার/কো-সুপারভাইজার/সুপারভাইজরি টিমের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করতে হবে।
২. (ক) এনআইবি’র অর্থায়নে এনআইবি’তে সম্পন্নকৃত গবেষণা থেকে উদ্ভুত ফলাফল, উৎপন্ন দ্রব্যাদি অথবা পদ্ধতি এনআইবি’র স্বত্বাধিকারে থাকবে।
(খ) এমফিল/পিএইচডি প্রজেক্টের গবেষণা কাজের অংশবিশেষ এনআইবি-তে সম্পন্ন করা হলে এবং ঐ ফলাফল কোনো বৈজ্ঞানিক জার্নালে প্রকাশের প্রধান বিষয় হলে এনআইবি’র সংশ্লিষ্ট সুপারভাইজার/কো-সুপারভাইজার/সুপারভাইজরি টিমের সদস্যকে corresponding author হিসেবে রাখতে হবে। একইভাবে কোনো উৎপন্ন দ্রব্যাদি অথবা পদ্ধতি এনআইবি-তে সম্পন্ন করা কাজের প্রধান ফলাফল হলে তা এনআইবি’র স্বত্বাধিকারে থাকবে। এনআইবি-তে সম্পন্ন করা এমফিল/পিএইচডি প্রজেক্টের অংশবিশেষ প্রধান প্রতিপাদ্য হিসেবে পেটেন্ট করা হলে তা এনআইবি’র মাধ্যমে করা হবে এবং এনআইবি’র সংশ্লিষ্ট সদস্যকে প্রধান উদ্ভাবক হিসেবে গণ্য করা হবে।
(গ) এনআইবি-তে সম্পন্ন করা গবেষণা কাজের ফলাফল কোন প্রকাশনায় আংশিক অবদান রাখলে তা প্রকাশের ক্ষেত্রে এনআইবি’র সংশ্লিষ্ট সদস্যকে কে author list এ অন্তর্ভুক্ত করলেই চলবে।
(ঘ) এনআইবি’র সংশ্লিষ্ট সুপারভাইজার/কো-সুপারভাইজার/সুপারভাইজরি টিমের সদস্য চাইলে এনআইবি-তে সম্পন্ন করা গবেষণা কাজের ফলাফল প্রকাশনায় সংশ্লিষ্ট ল্যাবরেটরীর অন্য কোন সদস্যের নাম অন্তর্ভূক্ত করতে পারবেন।
৩. গবেষণালব্ধ ফলাফল কোনো বৈজ্ঞানিক জার্নাল, বই বা কনফারেন্স প্রোসিডিংস্ এ প্রকাশের এবং/বা উপস্থাপনের ক্ষেত্রে তা সকল সুপারভাইজারের সম্মতিতে যৌথভাবে হতে হবে।
৪. সম্পন্ন হবার পর বাধাইকৃত থিসিসের ০৩(তিন)টি হার্ড কপি ও একটি সফটকপি (এডিটেবল ফরম্যাট যেমন: doc(x), ppt(x), odt) এনআইবি’র সংশ্লিষ্ট সুপারভাইজার/কো-সুপারভাইজার/সুপারভাইজরি টিমের সদস্যের মাধ্যমে এনআইবি’র প্রশাসনে জমা দিতে হবে।
সুপারভাইজরের যোগ্যতা
১. সুপারভাইজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে হলে এনআইবি’র সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীর পিএইচডি ডিগ্রী এবং কমপক্ষে ৬ বছরের সক্রিয় গবেষণাকাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে; এর মধ্যে পিএইচডি পরবর্তী নূন্যতম ১ বছরের গবেষণা অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
২. স্বীকৃত বৈজ্ঞানিক জার্নালে First author অথবা Corresponding author হিসেবে কমপক্ষে ৪ টি প্রকাশনা থাকতে হবে।
৩. সুপারভাইজার/রিচার্স সুপারভাইজার/কো-সুপারভাইজার হিসেবে কমপক্ষে ২ জন মাষ্টার্স পর্যায়ের ছাত্র/ছাত্রীর থিসিস তত্ত্বাবধানের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
যোগাযোগ পদ্ধতি
ধাপ-১: আগ্রহী প্রার্থী যে বিষয়ে গবেষণা করতে চান সেই বিষয়ে গবেষণা করেন এনআইবি’র এমন বিজ্ঞানীর সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
ধাপ-২: প্রস্তাবিত সুপারভাইজার/কো-সুপারভাইজার/সুপারভাইজরি টিমের সদস্য সম্মত হলে বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের পাশাপাশি যথাযথভাবে পূরণকৃত এক সেট আবেদন পত্র তাঁর (প্রস্তাবিত সুপারভাইজার/কো-সুপারভাইজার/সুপারভাইজরি টিমের সদস্য ) কাছে পাঠাতে হবে।
ধাপ-৩: প্রস্তাবিত সুপারভাইজার/কো-সুপারভাইজার/সুপারভাইজরি টিমের সদস্য স্বাক্ষর করে উক্ত আবেদনপত্র অনুমোদনের জন্য এনআইবি’র প্রশাসনে দাখিল করবেন।
ধাপ-৪: অনুমোদিত হলে সংশ্লিষ্ট ছাত্র/ছাত্রী তার প্রস্তাবিত গবেষণা কাজ শুরু করতে পারবেন।
যে সমস্ত ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে (সেট)
১. নির্ধারিত আবেদন পত্র (ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন)
২. গবেষণা প্রস্তাব (Research proposal) সহ বিশ্ববিদ্যালয়ে করা আবেদনপত্রের কপি (এক সেট)।
৩. এক কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি
আবেদনপত্র পূরণের নির্দেশনা
আবেদন পত্রটি A4 সাইজের এক পৃষ্ঠায় প্রিন্ট করতে হবে। এটি বাংলা Nikosh ফন্ট ব্যবহার করে তৈরী করা হয়েছে। যথাযথভাবে দৃশ্যমান হবার জন্য কম্পিউটারে Nikosh ফন্ট ইন্সটলড থাকা দরকার। Nikosh ফন্টটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। আবেদন পত্রটি যথাযথভাবে পূরণের জন্য নির্দেশনা ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। প্রয়োজনে সুপারভাইজারের সাথে পরামর্শ করা যেতে পারে।
প্রাসঙ্গিক পাতা
স্বল্প-মেয়াদী প্রশিক্ষণের সুযোগ সংক্রান্ত তথ্য
ইন্টার্নশিপের সুযোগ সংক্রান্ত তথ্য